মঙ্গলবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

মেয়েদের জীবনের কোনও পোশাক নেই...

আমি সুমিতা। এখন বাংলা তে honours পড়ছি।আজ তেমন পড়াশোণা নেই। চুপচাপ জানলার ধারে বসে জীবনের অতীত টা এক্টূ
স্ম্রিতিচারন করছি। জীবনে ছোটবেলা থেকেই কত অদ্ভুত ঘটনা ঘটে যায়।

আমি ছোটবেলা থেকেই খুব ডানপিটে ছিলাম।খালি বিড়াল এর সাথে খেলা আর কাদা মাখা। মা যে কতবার আমায় বাইরের ওই কল টাতে উলঙ্গ করে চান করিএছে তার ঠিক নেই।কিন্তু তবে আজ খারাপ লাগলো কেন??মা আজ আমাকে ওরকম ভাবে বাইরেই চানকরালো কেন??? এখন তো আমি বড়ো হয়ে গেছি।বুক ভারী হয়েছে।ওখানে ও হাল্কা হাল্কা লোম হয়েছে।তাহলে কেন?আমার বিদ্রোহীমন কিছুতেই এটা মানতে চাইছে না।না মানলেও ত উপায় নাই।না মানলে আজ যেমন করে বাইরে কান ধরে দাড়িয়ে ছিলাম হয়তো ওরকম করে দাড় করিয়ে দেবে।আজ সব কাকিমা আমাকে ল্যংটোপোদুতে দেখেছে।আমি কি করব??? আপনারা হয়তো ভাবছেন আসল ব্যাপারটা কি হয়েছে??কেন আমি এরকম দুঃখ করছি।তাই তো??তাহলে শুনুন আমার বাড়িতে আমাকে কি করে মা সবসময়??আমার মাসতুতো দাদা কি করে আমার সাথে?কেন আমার অ্যাতো মন খারাপ।
আজ সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠলাম মায়ের চেচানি তে।
"অনেক বেলা অবধি ঘুমছি।পড়াশোনা নেই"-এই হল মা এর বক্তব্য।
তাই উঠেই মুখধুয়ে তাড়াতাড়ি বই নিয়ে বসে গেলাম।
কাজের মাসি এল তার সময় মত।পড়া হয়ে যাওয়ার পর আমি বাগানে যাই আমার ছোটো বিড়ালের সাথে খেলা করতে।মা হটাত আমায় ডাকলো...।
আমি গেলাম। আমি একটা টপ আর একটা স্কা্ট পরে ছিলাম।
আমায় মা বল্লো-"পমি(আমার ডাকনাম) কতবার তোকে বলেছি এই বিড়ালটার সাথে না খেলতে।শরীর খারাপ হলে কে দেখবে?"
আমি চুপচাপ দাড়িয়ে শুনলাম কোনও উত্তর দিলাম না।
মা তখনো খ্যাছ খ্যাছ করে যাচ্চে।বিড়াল এর সাথে খেলছিলাম বলে।আমি মাটিতে বসে বসে খেলছিলাম।আমার স্কা্টে তে অল্প কাদা লেগেছিল।মা সেটা দেখতে পেয়ে আমার কান
ধরে বললো-"এ মা তুই স্কা্ট তাতে কাদা লাগিয়েছিস?আমি কি তোর চাকর যে তুই কাদা লাগাবি আর আমি পরিস্কার করব?"
বলে কান ধরে টা্নতে টা্নতে আমাদের দরজার সামনে
কলতলাতে নি্য়ে গেল।আমি একটু ভয় পেয়ে গেছিলাম।কি হচ্ছে কিছুই বুঝতে পারছিনা। মা হটাত স্কা্ট টা টান মারলো জ়োরে ।
আমি বললাম-"কি করছ এরকম ভাবে রাস্তার সামনে?"
মা বললো-"ন্যাকা সাজা হচ্ছে?এখুনি স্কা্ট খোল।নাহলে পিঠের ছাল চামড়া সব তুলে নেব।"
আমি চুপচাপ স্কা্ট টা নামি্যে ফেললাম।পরনে তখন টপ আর নিচে প্যান্টি
মা ওই অবস্থায় আমায় বলল -"নে নিজের স্কা্ট নিজে কাচ এবার। দ্যখ কত কস্ট হয়।"
আমি অত ভাল কাচতে পারিনা।কোনরকমে জলে ডুবিয়ে ডুবিয়ে কা্চছি।আর মা ওখান থেকে দাড়িয়ে দাড়িয়ে
দেখছে আমি স্কা্ট টা কাচতে পারছি কিনা?আর আমাদের কলতলা টা পুরো রাস্তার সাম্নে।সবাই কেমন দেখতে দেখতে যাচ্ছিলো।খুব লজ্জা লাগছিল।আমার টপ তা কোমর অব্ধি তোলা ছিল।
মা হটাত চেচিয়ে বলল -"এই হারামজাদি জামাটা জলে ভিজছে, তোল জামাটা ।"
আমি কোথায় আর জামাটা তুলবো?আমি একটু তুললাম জামাটা।প্যান্টি টা আরও স্পস্ট বোঝা যাছে তখন...।।।
টপ তা তুললাম কোমরের ওপর...মা কটমট করে তাকিয়ে আছে আমার দিকে।।আর আমি ভয়ে ভয়ে স্কাট টা কাচছি।ভালো করে কাচতে পারছিনা দেখে মা আমায় উঠতে বলল আমি উঠলাম।
মা্ বললো-"আজ শিখিয়ে দিচ্ছি আর যেন দেখাতে না হয়।"
আমি দুহাত সামনের দিকে রেখে চুপ করে দেখছিলাম।
মা আমায় বললো-"নে,বস এখানে আর পা ফাঁক করে বোস নাহলে কাচতে পারবিনা।"
আমি্ বললাম-"আর কত ফাঁক করব?"
সেই শুনে মা আমার পেছনে হাল্কা করে মারল।
আমি পা যতটা সম্ভব ফাঁক করে বসলাম আর স্কাট টা কাচলাম।
মা বললো-"ছাদে গিয়ে স্কাট টা শুকোতে দিয়ে আয়।"
আমি-"তুমি যাওনা।আমি খালি প্যান্টি পরে কি করে যাব?"
মা বললো- "আমার রান্না আছে।শুকোতে দিতে হলে নিজে দিয়ে আয়।নাহলে বিকেলে পরার মত স্কাট নেই কিন্তু আর।তখনো ও এরকম ভাবে
থাকতে হবে সেটা ভালো লাগবে তো?"
আমি ভয়ে ভয়ে স্কাট নিয়ে ছাদে গেলাম।
হটাত পাসের বাড়ির দত্ত কাকিমা দেখতে পেয়ে বললো-"কিরে নিচে প্যান্টি ছাড়া আর কিছু পরিসনি কেন?"
আমি লজ্জায় কাচুমাচু হয়ে গেলাম-"মা দেয়নি।"
আমি ভা্বলাম কাকিমা হয়তো মাকে দিয়ে দিতে বলবে।ও মা!!
কাকিমা আবার মাকে শু্নিয়ে শু্নিয়ে বললো-"ঠিকই করেছো।অত বদমাইসি করলে এটাই শাশ্তি হওয়া উচিত।"
তখন মা ছাদে এসেছে আর গল্প করছে কাকিমার সাথে,আমি ও ছিলাম ওখানে।
কিছুক্ষন পরে আমি আর মা নিচে নেমে এলাম।মায়ের হটাত নজর পরল আমার পায়ে কিসব সাদা সাদ ছোট ছোট ফোঁড়ার মত কিসব বেরিয়েছে।
দেখেই মা বললো-"ঠিক করে পরিস্কার করে চান করবিনা তো এইসব হবে না?কই দেখি thigh তেও হয়েছে দেখছি তো।প্যান্টি খোল কি হল আবার দেখি"
আমি বললাম-"প্যান্টি খোলার কি আছে আমি একটু নামাচ্ছি তুমি দেখে নাও।"
মা বললো-"না না ওরকম করে দেখা যায়না"।
বলে আমার প্যান্টি টা টুক করে নামিয়ে দিল।
দিয়ে বলছে-"এ মা পমি তুই এত বড় হয়ে গেছিস?কিন্তু ওখান টা তো এখনো বাচ্চা দের মতই আছে।কতদিন পর দেখলাম। একদিন তুই ঘুমোচ্ছিলিস আমি সেদিন প্যান্ট টা নামিয়ে দেখেছিলাম। দেখে মনে হয় না তোর বয়স ১৯।
কই দেখি পেছন ঘোর।"
আমি ঘুরতে চাইছিলাম্ না।
মা তখন আমায় ভয় দেখাল-"পমি তোকে যদি এরকম ভাবে বাইরে নিয়ে যাই ।তখন কি হবে?বাইরে কিন্তু সব কাকিমা আছে।
তারা দেখে কি বলবে?
আমি ভয়ে ভয়ে পেছন ঘুরলাম। মা টিপে টিপে কি দেখলো বুঝতে পারলাম্ না।
খালি আমায় বলল-" এই রে তোকে আজ দেখছি ডেটল জলে চান করাতে হবে দেখছি।".......
আমি চমকে উঠে মাকে বললাম-"কেন?আমি নিজেই চান করতে পারব।তোমাকে করাতে হবেনা।
মা আমাকে কাছে টেনে এনে বললো-"না রে তোর গায়ে কি সব বেরিয়েছে।ভালো করে ডেটল সাবান দিয়ে তকে চান করাতে হবে।নাহলে infection হয়ে যাবে ও সব জায়গায়।"
আমি তখনও বুঝতে পারছিনা কি করব??মায়ের কথা কি শুনবো??
মা ততখনে আমাকে বাথরুমে ঢুকিয়ে দিয়েছে ঠেলে ঠেলে।।
মা-"তাড়াতাড়ি কর।চান তা করিইয়ে দিই।আমার আবার অনেক কাজ আছে।"
আমি টপ টা পরেই ছিলাম তখনও।আমি কিছু না করে সামনের দিকটা হাত দিয়ে আড়াল করছিলাম।মা টপ টা টেনে খোলার চেস্টা করতেই আমি চেচিয়ে উঠলাম।
-"কি করছ কি মা??আমি নিজেই চান করতে পারি..."
মা ও একটু রেগে গেল শুনে।সচরাচর আমি এত জোরে কথা বলিনা।
মা রেগে গিয়ে বললো-"মায়ের কাছে মেয়ের এত লজ্জা কিসের রে??তুই এখুনি টপ টা খোল নাহলে কপালে দুঃখ্ আছে।"
আমি তবুও জেদ ধরে দারিইয়ে আছি।
মা হটাত আমার চুলের মুঠি টা ধরে টানতে টানতে সদর দরজার কাছে নিয়ে গেল।আর
বললো-"খুব লজ্জা হয়েছে তাই না??আজ সবাইকার সামনে তোকে পুরো ন্যাংটো করে চান করাবো রাস্তার ধারের কল এ তে।দেখি তর কত লজ্জা!!"
বলে আমাকে ঠেলে রাস্তায় বের করে দিলো।
আমি খুব জোর লজ্জায় পরে গেলাম।কিছু বলতেও পারছিনা,যদি মার খাই।খালি টপ টা পরে দারিয়ে আছি রাস্তার ওপর।
মা আমাকে টানতে টানতে কল তলাতে নিয়ে গেল।সেখানে অনেক কাকিমা ছিল পাড়া র।তারা দেখে হাসতে লাগলো।
চ্যাটাজী জ়েঠিমা বললো-"কিগো তুমি তোমার মেয়ে কে এখানে চান করাতে নিয়ে এসেছো কেন??তাও আবার আই অবস্থায়??"
মা-"কথা শুনছিল না।তাই বাইরেই নিয়ে এলাম।দেখুন সারা গায়ে র*্যশ বেরিয়েছে তবুও আমার কাছে চান করতে লজ্জা।"
জেঠীমা-"এ মা কই দেখি দেখি..."বলে এমনভাবে টপ টা তুলল পুরো পেট অব্ধি দেখা যায়।এই বলে পদুর কাছে যেখানে র*্যাস এর মত বেরিয়েছে সেখানে একটু হাত বুলিয়ে দিল।
সেই দেখে সুতপা আন্টি বললো-"তুমি পমিকে এরকম হাফ ন্যাংটো করে রেখেছো কেন?পুরো ন্যাংটো করিইয়ে দাও।কে আর আছে?? আমরা তো সব মেয়ে।আর মাঝে মাঝে দু-এক টা লোক যাছে।আমাদের ও চোখের আরাম হবে।লোক গুলোরও হবে।"
বলা শেষ হতে না হতেই ............।
শেষ হতে না হতেই মা বললো-" নে তাড়াতাড়ি টপ খোল নাহলে মার খাবি।"
আমি ভয়ে টপ টা খুলে দিয়ে পুরো ন্যাংটো হয়ে গেলাম।সবাই দেখে হেসেই যাচ্ছে আমার অবস্থা দেখে।কেউ কেউ বলছে বেশ cute লাগছে কিন্তু।
আমি একটা হাত দিয়ে বুক আর আক্তা হাত দিয়ে নিচ টা আড়াল করতে লাগলাম।
মা আমায় বললো-"নে হাত দুটো ওপর এর দিকে করে দাঁড়া।আমি তোকে সাবান মাখাবো।সাবান মাখানোর সময় একটু ও যদি নড়িস।চড় খাবি আমার কাছে।
আমি হাত দুটো ওপরে করে দাঁড়িয়ে আছি আর মা আমাকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে...।
কাকিমা গুলো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে।
মাঝে মাঝে ১-২ টো লোক যাচ্ছে আর এমনভাবে দেখছে যেন এখুনি খেয়ে নেবে...
মা আমাকে মাঝে মাঝে পা ফাঁক করতে ,কখনো পেছন উঁচু করে এরকম বিভিন্ন ভাবে দাঁড় করিয়ে সাবান মাখিয়ে দিল।
তারপর গায়ে জল ঢেলে সব পরিস্কার করে চান করিয়ে দিল।
আমিও হাফ ছেড়ে বাঁচলাম।ভাবলাম এবার বারি গিইয়ে জামা কাপড় পরে নেব।কিন্তু সেটা আর হলোনা।
জেঠিমা আমায় কাছে দেকে বললো-"দেখি তুই পা ফাঁক করে দাঁড়া তো।।দেখি তোর ওখানে সাবানের ফ্যানা লেগে আছে কিনা!!।"আমি পা ফাঁক করে দাঁড়ালাম।
জেঠিমা আঙ্গুল ঢুকিয়ে দেখে নিয়ে বললো- না সব থিক আছে...তারপর আমাকে কোলে নিয়ে একটু চটকাল।
সবাই বলছিল-"আমাকে নাকি ঠিক বাচ্চাদের মতো দেখতে লাগছে."..গাল আর বুক টা সবাই খুব টিপছিলো।
তারপর আমি বললাম মা এবার আমি বাড়ি যাব... সুতপা আন্টির কি কাজ আছে মায়ের সাথে।তাই আন্টি ও আমাদের বাড়ি যাবে বললো।
যেই সবাই উঠেছি ওখান থেকে।তেমনি সবাই মাকে বললো-"পমি কে হাঁটিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে যাচ্ছ কেন??অকে হামাগুড়ি দিইয়ে নিয়ে যাও বাড়ি।বেশ পুচকি লাগবে।"
আমি বললাম-"না এ আবার কি?আমি ওরকম ভাবে গেলে ত আমার লাগবে।"
মা ফটাস করে আমায় মেরে বললো-"যা বলছি সেটা কর।"
আমি অন্য কোনও উপায় না দেখে হামাগুড়ি দিতে দিতে বাড়ি গেলাম।।
আন্টি মাঝে মাঝে পায়ের বুড়ো আঙ্গুল টা দিয়ে পেছনের ফুটো তে লাগাতে লাগলো...আর সবাই তখন হাসতে লাগলো...
বারির কাছাকাছি চলে এসেছি।হটাত আমার খুব জোর হিসু (toilet) পেয়েছে।কি করবো কি করবো ভেবে
মাকে বললাম-"মা আমি কি এবার হেটে যাবো?আমার খুব জোরে হিসু পেয়েছে।"
মা বললো-"হিসু পাওয়ার সাথে হেটে হেটে বাড়ি যাওয়ার কি সম্পক??এই নালার সামনে চ।কুকুর রা যেমন করে হিসু করে তুইও সেভাবে করবি।"
আমি হা করে মাএর মুখের দিকে তাকিইয়ে আছি...মা বললো যা বলছি কর।বলে আমার বুকের বোঁটা গুলো জোরে টেনে দিল...
আমি ওরকম হামাগুড়ি দিতে দিতে নালার সামনে গিয়ে একটা পা তুলে হিসু করলাম...আবার ওরকম হামাগুড়ি দিতে দিতে বাড়ি এলাম....

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন